কিছু ছেলেমেয়ে অযত্নে অবহেলায় বেড়ে ওঠে মানসিক অশান্তিকে ভোগে সান্নিধ্যে খোজে
মানসিক বা শারীরিক।
সান্নিধ্যে, পেতে তারা উন্মাদ হয়ে যায় দিকশূন্য হয়ে ঘুরে বেড়ায় যাকে পায় লেপ্টে ধরে
শারীরিক সুখের অভাবে জগড়া করে এদের মধ্যে অনেকেই "শাহবাগী" হয়ে যায়।
উন্মাদনা ছুয়ে আকাশে ওড়ে
উন্মাদ হয়ে "শাহবাগী" হয়ে ঘুরে
এদের গা থেকে দূর গন্ধের তাড়নায় মানুষ এদের টাকা দিয়েও করে না
ফ্রিতে করে চলে যায়
অনেকে আবার দৌ���তিয়া পল্লিতে বাসা বানিয়ে থাকে সেখানেও শান্তির অভাবে উন্মাদ হয়ে যায় একবার,ছেলেদের নেশা তাদের পেয়ে বসে বারবার সেই সুখের আসায় ছেলেদের সাথে মাঝা ঘষা শুরু হয় "শাহবাগী" দের।
এরা গ্রুপে বিভক্ত থাকে তাদের সরদারনী থাকে
সরদারনীর দলে থাকে কিছু সদস্য তাদের দিয়ে টাকা উপার্জন করায়।
ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন এদের কারন মানসিক রোগী এরা।
কিছু মানুষ জন্মায় স্বপ্ন নিয়ে, আর কিছু জন্মায় সমাজের ডাস্টবিনে জায়গা পেতে। বাবা-মার ভালোবাসার বদলে তারা পায় অবহেলা, নোংরা গালি, আর খিদের সাথে ফ্রি মানসিক ট্রমা।
সমস্যা হলো, ভালোবাসা পাওয়ার জন্য মানুষ যা খুশি করতে পারে। কেউ গিয়ে লেপ্টে ধরে যাকে পায়, কেউ শরীর বেচে একটু স্পর্শ কেনে, আর কেউ নেশায় ডুবে গিয়ে ভুলে থাকতে চায় যে, পৃথিবীটা তাদের জন্য মায়ের মতো নয়— বরং এক নিষ্ঠুর দালাল, যে টাকা ছাড়া কোনো সম্পর্ক চেনে না।
এদের দেখে সমাজ নাক কুঁচকে বলে, "শাহবাগী!"
এদের গায়ের গন্ধে নাকি মানুষ দূরে সরে যায়, অথচ টাকার গন্ধ লাগিয়ে দিলেই সেই মানুষগুলো কুকুরের মতো গা ঘেঁষে আসে।
সমাজ কি এদের বাঁচাতে চায়? না!
সমাজ শুধু বিনোদন চায়— একটু মশলা, একটু গসিপ, আর ফ্রি সার্ভিস।